যে যে স্বাধীনতা পেয়েছে সৌদি নারীরা।।The freedom that Saudi women have got?

 আসসালামু আলাইকুম...

আশা করি সবাই ভাল আছেন।আলহামদুল্লিহ আমরাও ভাল আছি।আজকে যা বিষয়টি নিয়ে কথা বলব খুব গুরুত্বপূর্ন একটা বিষয়।তা হইয়ত আপনারা টাইটেল দেখে এতক্ষনে বুঝতে পারছেন।

চলুন কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় চলে যাই।

মুসলিম বিশ্বের প্রান কেন্দ্র বলা হয় সৌদি আরবকে।যা ছিলো ইসলাম প্রচারের আতুর ঘর।সেখানে ৫৭০ খিষ্টাব্দে জন্ম নেয় মুক্তির মহা মানব।যার দ্বারা এখন আমরা আলোর দিশারী।

যেই দেশে রয়েছে মুসলিমের প্রান কেন্দ্র কাবা ঘর।যে দেশে যাই আমরা নিজেদের পাপ মুছনের জন্য।সেখান থেকেই এসেছে নারী অধিকার।শিখিয়েছে নারীরা কিভাবে চলাফেরা করবে।

কোথায় কিভাবে যাবে।কিন্তু সেই দেশের নারীদের প্রতি যত নিয়ম অনিয়ম।নারীরা পাচ্ছে যে যার মত করে চলার স্বাধনীতা তো চলুন জেনে নেই কিকি স্বাধীনতা পেল এই একুশ শতকে এসে।

soudi arab girl


১। ২০০১ সালে সৌদি নারীরা প্রথম বারের মত নাগরিকত্বের স্বীকৃতি লাভ করে।নারীদের প্রথম বারের মত আইডি কার্ড প্রদান করা হয়।
২। ২০০৫ সালে জোরপূর্বক বিবাহ নিষিদ্ধ করা হয়।চালু হয় কাগজে কলমে বিয়ে।
৩। ২০০৯ সালে প্রথম বারের মত কোন সৌদি নারী মন্ত্রীত্ব লাভ করে।
৪। ২০১২ সালে প্রথম সৌদি নারীরা আন্তর্জাতিক খেলাধুলায় অংশ গ্রহন করে।
৫। ২০১৩ সালে বাইসাইকের ও মোটর সাইকের চালানোর অনুমতি লাভ করে সৌদি নারীরা।
৬। এছাড়াও ২০১৩ সালে প্রথম বারের মত পার্লামেন্টে অংশ গ্রহন করে সৌদি নারীরা।এবং ৩০ জন নারীকে পার্লামেন্টে নিয়োগ দেওয়া হয়।
৭। ২০১৫ সালে প্রথম বারের মত নারীরা নির্বাচন ও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ পায়।
এবং আগে সৌদি নারীদের ঘরের বাহিরে যেতে বাবার অনুমতি নেওয়া ছিল বাধ্যতা মূলক দেশ ভ্রমনে ছিলে বিভিন্ন বিধি নিষধ,কিন্তু বর্তমানে তা আর নেই।এখন সৌদি নারীরা
যখন তখন বাইরে যেতে পারেন যেকোন দেশ ভ্রমন করতে পারেন তার জন্য বাবার অনুমতি বা বিশেষ কোন বিধি নিষেধ মানতে হয় না।

তো আজ এ পর্যন্তই পোষ্টটি ভাল লাগলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিন।
নতুন সব রোমাঞ্চ ও জানা অজানা তথ্য জানতে আমাদের অয়েব পেজটি ভিজিট করুন।
ধন্যবাদ।

Post a Comment

Previous Post Next Post