মৃত ব্যাক্তির ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে লক খোলা যাবে কি।Can the lock be opened with the fingerprint of a dead person?

 আসসালামু আলাইকুম...।

আমরা কম বেশি সবাই এখন ফিঙ্গার লকের সাথে জড়িত।আমাদের মনে অনেকেরি প্রশ্ন,যদি কোন ব্যাক্তি মোবাইলে ফিঙ্গার লক দিয়ে মারা যায় তবে কি তার আঙ্গুল দিয়ে সেই লক খোলা সম্ভম কি না।তা কোন ব্যাক্তি যদি কোন লকারে ফিঙ্গার লক দিয়ে মারা যায় তবে মৃত সেই ব্যাক্তির হাতের আঙ্গুলের ছাপে কি সেই লক খোলা যাবে কি না।তো আজকে আমরা সেই বিষয়ে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব।তো চলুন কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় চলে যাই।


ফিঙ্গার প্রিন্ট
ফিঙ্গার প্রিণ্ট

বর্তমানে আমরা সবাই কম বেশি এই ফিঙ্গার লকের সাথে পরিচিত।কারন বর্তমানে সব স্মার্টফোনের লকের সাথে এখন ফিঙ্গার লক জুরে দেওয়ার হয়েছে।আগে যদিও শুধু বড় সরকারি ও বেসরকারী কোন ব্যাংকে এই লক ছিল কিন্তু বর্তমানে তা সর্বত্র ব্যবহার শুরু হয়েছে।যদি কোন নির্দিষ্ট ব্যাক্তই এই লক দেয়,তাহলে সেই ব্যাক্তি ছাড়া অন্য কোন ব্যাক্তি এই লক খুলতে পারে না।এই বিশেষ কিছু করান আছে।আগে কারন সম্পর্কে বলছি পরে জানব মৃত ব্যাক্তির হাতের ছাপ দ্বারা লক খোলা যাবে কি না।

ফিঙ্গার লক শুধু যে হাতের চামড়ার সাথে জড়িত তা কিন্তু না,এই ফিঙ্গার লক হাতের প্রতিটি শীরার সাথে সক্রিয় ভাবে কাজ করে।যদি কোন ব্যাক্তি জমজও হয় তারপরেও তাদের হাতের ফিঙ্গার সেন্সর আলাদা হয়ে থাকে।কাজেই জমজ হলেও তাদের হাতের শীরার আকার ভিন্ন সাইজের হতে পারে।

এবার আসি মৃত মানুষের সাথে হাতের ফিঙ্গার দিয়ে লক খোলা যাবে কিনা।আমরা সবাই জানি একটি মৃত লাশ ২৪ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে পচন ধরা শুরু করে।কিন্তু মৃত্যুর কিছুক্ষন তার ব্রেন ও শরীর চলমান থাকে।কাজেই যতক্ষন তাদের শরীর চলমান থাকে ততক্ষন তাদের আঙ্গুল দ্বারা হাতের লক খোলা যাবে।কিন্তু শরীর যখন চলমান কাজ বন্ধ করে দিবে তখন আর তার আঙ্গুল দ্বারা আর লক খোলা সম্ভব হবে না।

তো আজ এ পর্যন্তই ভাল লাগলে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করে দিন।য়ার এই রকম জানা অজানা কিছু জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।

ধন্যবাদ...।

Post a Comment

Previous Post Next Post