আসসালামুআলাইকুম
আশা করি সবাই ভাল আছেন।আলহামদুল্লিহ আমিও ভাল আছি।
আমরা ঘড়ি পড়তে কম বেশি সবাই পছন্দ করি।কিন্তু ঘড়ির দাম যদি হয় আপনার সাধ্যের বাইরে তাহলে কিভাবে হাতে দিয়ে শখ পূরন করবেন।আপনি হয়ত এতক্ষন চিন্তা করতেছেন ঘড়ির দাম সাধ্যের বাইরে এটা কিভাবে সম্ভব।হ্যা যা বলছি তাই ঠিক,আজকে আমি এমন একটি ঘড়ি কোম্পানির সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিব যে কোম্পানির ঘড়ির সর্বনিম্ন দাম বাংলাদেশি টাকায় ৪৪৫০০০ হাজার টাকা প্রায়।তো চলুন কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় চলে যাই।
বলছি পৃথিবীর সবচেয়ে দামী আর ধনী ঘড়ি কোম্পানী রোলেক্স এর কথা।রোলেক্স হল ঘড়ি কোম্পানির মধ্যে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কোম্পানি।এই কোম্পানির ঘড়ি হাতে দিতে হলে অবশ্যই আপনাকে লাখ পতি হতে হবে।রোলেক্স কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯১৯ থেকে ১৯২০ সালের মধ্যে।এই কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত হয় সুইজারল্যান্ডের জেনেভা শহরে। আজ থেকে প্রায় ১৩০০ বছর আগে পৃথিবীতে ঘড়ির আবিষ্কার হয়।আর তা মানুষের হাতে আসতে আরো ৫০০ বছর সময় লাগে। ঘড়ি আবিষ্কারের পর রোরেক্স কোম্পানিই প্রথন হাত ঘড়ি এবং ডিজিটাল ঘড়ির প্রচলন শুরু করেন।কিন্তু রোলেক্স কোম্পানির ঘড়ির এতো দামের পিছনে রয়েছে এক রহস্য।রোলেক্স কোম্পানির ঘড়ি এমন ম্যাটারিয়াল দিয়ে তৈরি হয় যা খুব দামি।রোলেক্স ঘড়ির ডিজাইন খুব ইউনিক।এবং যা অন্য কোন কোম্পানি নকল করতে পারে না।এবং রোলেক্স ঘড়ি তৈরি হয় অত্যাধুনিক ২২ ক্যারেট এর স্বর্ন এবং দামি রূপ্য দিয়ে।এবং এর দামী ব্র্যান্ড গুলোতে অত্যাধুনিক হিরা দিয়ে এর ভিতরের কাটা ডিজাইন করা হয়।এর ভিতরের তারিখ এর কাটা গুলো অত্যান্ত সচল ভাবে চলতে থাকে।এই ঘড়ি আপনার হাতে দিলে অটোমেটিক হাতের তাপে এবং সূর্যের আলোতে চার্জ হতে থাকে।ফলে ইহা অনেক বছর আপনাকে আর রিপায়ারের কোন দরকার পরবে না।আর আপনি আপনি যেখানেই থাকেন এই ঘড়ি আপনাকে আপনার দিক বলে দিবে।আর এর সময় ও তারিখ আপনাকে কষ্ট করে ঠিক করতে হবে না।সব অটোমেটিক ঠিক হয়ে যাবে।এই বিশেষ কিছু সুবিধা রয়েছে এই রোলেক্স কোম্পানির ঘড়িগুলোতে।তাই এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে দামি ব্রান্ড।
তো আজ এ পর্যন্তই ভাল লাগলে কমেন্টে জানান আর এরকম অজানা তথ্য জানতে চাইলে আমাদের সাথেই থাকুন।
ধন্যবাদ
Tags:
Unknown Facts