হ্যালো বন্ধুরা আসসামুয়ালাইকুম
আমাদের দেশে মোটা মানুষকে আমরা অভিশাপ মনে করি।কিন্তু আপনারা কি জানেন পৃথিবীতে এমন কিছু দেশ আছে,যে দেশের মানুষ মোটা হওয়ার জন্য বিভিন্ন ঔষধ বা ফ্যাট খাবার খেয়ে থাকে।
তো আজকে আপনাদের জানাব বিভিন্ন দেশের কিছু মোটা মানুষদের সম্পর্কে।যারা পৃথিবীর সবচেয়ে মোটা মানুষ হিসেবে ক্ষ্যাত।
নাম্বার -১
ক্যারল ইয়াগার
তার জন্ম ২৬ জানুয়ারি ১৯৬০ সালে যুক্তরাষ্টের ফিল্ট শহরে।এই ভদ্র মহিলার উচ্চতা ছিল ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি।ছোট বেলা থেকেই তিনি ছিলেন বিশাল দেহের অধিকারী।মাত্র ১৮ বছর বয়সে তার দেহের ওজন হয় ২৩৬ কেজি।এবং শেষ পর্যন্ত তিনি পৃথিবীর সবচেয়ে মোটা
মহিলা হিসেবে খ্যাতি অর্জন করতে সক্ষম হন।তখন তার দেহের ওজন দারায় ৫৩৭ কেজিতে।তিনি দীর্ঘ ৪১ বছর জীবিত ছিলেন।মৃত্যুর আগে তিনি ৮৫ কেজি ওজন কমাত সক্ষম হন।
নাম্বার-২
জুয়ান পেদ্রো ফ্রাঙ্কো
তার জন্ম ১৯৮৫ সালে মেক্সিকোতে।তার উচ্চতা ছিল ৫ ফিট ৯ ইঞ্চি।তার দেহের ওজন ৫৯৫ কেজি।তিনি এখনো জীবিত আছেন।জীবিত ব্যাক্তিদের তালিকায় এখন পর্যন্ত তিনিই পৃথিবীর দ্বিতীয় মোটা ব্যাক্তি।এই ব্যাক্তির বিষয়ে এখন
পর্যন্ত বিশেষ কোন বিবৃতি পাওয়া যায়নি।
নাম্বার-৩
ম্যানুয়েল উরিবে
৬ ফিট ৫ ইঞ্চি লম্বা ম্যানুয়েল উরিবের দেহের ওজন ৫৯৭ কেজি।তার জন্ম ১৯৬৫ সালে উত্তর মেক্সিকোতে।তিনি মাত্র ৪৮ বছর বয়সে ২০১৪ সালে মারা যান।২০০৬ সালে মিডিয়া তার বিষয়ে জানতে পারে।
শেষ পর্যন্ত তিনি মাত্র ১২৩ কেজি ওজন কমাতে সক্ষম হয়েছিলেন।
নাম্বার -৪
খালিদ বিন মহসিন শাড়ি
এই ব্যাক্তির জন্ম ১৯৯১ সালে সৌদি আরবের।এখন পর্যন্ত তিনি বিশ্বের দ্বিতীয় নাম্বারে আছেন।তার দেহের ওজন ৬১০ কেজি।তিনি এখনও জীবিত আছেন।জীবিত মোটা ব্যাক্তিদের তালিকায় তিনিই বিশ্বের সবচেয়ে
মোটা এবং ওজন ব্যাক্তি।বর্তমানে তিনি সৌদি আরবের রিয়াদ শহরে বসবাস করেন।তিনি তার দেহের ওজন কমানোর জন্য প্রানপন চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
নাম্বার - ৫
জন ব্রমের মিনাচ,
তার জন্ম ইউনাইটেট ইস্টেট অব আমেরিকাতে,১৯৪১ সালে।তার উচ্চতা ছিল ৬ ফিট ১ ইঞ্চি। মাত্র ১২ বছর বয়সেই তার ওজন ছিল ১৩৩ কেজি।যা পরবর্তী ১০ বছর পরে গিয়ে দারায় ২৩০ কেজিতে।
এবং সর্বশেষে তার দেহের ওজন ছিল ৬৩৫ কেজি।এবং তিনিই পৃথিবীর সবচেয়ে মোটা ব্যাক্তি।মাত্র ৪১ বছর জীবিত ছিলেন তিনি।মৃত্যুর আগে তিনি ১২২ কেজি ওজন কমাতে সক্ষম হয়েছিলেন।এখন পর্যন্ত তার
এই রেকর্ড কেউ ভাংতে পারেনি।